কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ
কতগুলি বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশকে একসাথে জুড়ে একটি কম্পিউটার তৈরি করা হয় । এই যন্ত্রাংশগুলিকে এমনভাবে যুক্ত করা হয় , যাতে সেগুলি একসঙ্গে মিলে কোনাে একটি কাজ সম্পন্ন করতে পারে । নিচে কম্পিউটারের মৌলিক কাঠামােকে একটি ছবির সাহায্যে দেখানাে হয়েছে । কম্পিউটারের মাধ্যমে যে সব কাজ করা হয় , সেই সব কাজের ধরন অনুযায়ী এই কাঠামােকে মােটামুটিভাবে তিন ভাগে ভাগ করা যায় । যথা — 1) ইনপুট ডিভাইস , 2) সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট এবং 3) আউটপুট ডিভাইস ।
ইনপুট ডিভাইস:
ব্যবহারকারী কম্পিউটারের মধ্যে যে তথ্য প্রদান করতে চান , কম্পিউটার তা গ্রহণ করে । তারপর কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নির্দেশ মতাে ঐ তথ্যগুলিকে ব্যবহার করে তার করণীয় কাজ সম্পন্ন করে । যে সকল যন্ত্রাংশের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী কম্পিউটারে বহির্জগতথেকে তথ্য প্রদান করতে পারেন , সেগুলিকে বলে ইনপুট ডিভাইস । যেমন , কি ( Key ) বাের্ড , মাউস , অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার বা ও সি আর , ম্যাগনেটিক ইঙ্ক ক্যারেকটার রিডার বা এম আই সি আর ইত্যাদি ।
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট:
কম্পিউটারের মস্তিষ্ককে বলা হয় সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট ( CPU বা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়ণ বিভাগ ) । এটিই মূল কম্পিউটার এর প্রধান অংশগুলি হলাে কন্ট্রোল ইউনিট বা নিয়ন্ত্রণ শাখা , এবং অ্যারিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট বা গণিত ও যুক্তি সংক্রান্ত শাখা । এই CPU ছাড়াও কম্পিউটারে আরও বিভিন্ন অংশ একটি বিশেষ ভাবে প্রস্তুত বাক্সের মধ্যে রাখা থাকে তাকে বলা হয় ক্যাবিনেট । কি বাের্ড এবং মাউস এই ক্যাবিনেট - এর সঙ্গেই তারের মাধ্যমে যুক্ত থাকে । অর্থাৎ , কি বাের্ড বা মাউসের মাধ্যমে যে কাজ করা হয় , তার ফলাফল সি পি ইউ হয়ে কম্পিউটারের পর্দায় আমরা দেখতে পাই । আমরা জানি , কম্পিউটার চলে বিদ্যুতে । ক্যাবিনেট এর সঙ্গেই বিদ্যুৎ সংযােগ যুক্ত থাকে । সি পি ইউ - এ পাওয়ার ( Power ) নামক একটি সুইচ আছে , যেটি টিপে কম্পিউটার চালু করতে হয় ।
আমরা এখন সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (cpu) এর বিভিন্ন অংশ নিয়ে আলােচনা করব । ( i ) নিয়ন্ত্রণ শাখা ( কন্ট্রোল ইউনিট বা CU) : কম্পিউটার ব্যবস্থায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় তথ্যের যােগানকে বজায় রাখে নিয়ন্ত্রণ শাখা বা কন্ট্রোল ইউনিট । বস্তুত , কন্ট্রোল ইউনিট একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র বা সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের ভূমিকা পালন করে । একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের মধ্যে তথ্যের আদান - প্রদানকে পরিচালনা করে কন্ট্রোল ইউনিট । ( ii ) অ্যারিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট ( ALU ) : ALUকে কম্পিউটারের গণনা শাখা বলা যেতে পারে । অঙ্ক ও যুক্তি সংক্রান্ত কাজকর্ম করে এ এল ইউ । শুধু সমস্ত রকম গণনার কাজই নয় , সেগুলির তুলনাও করা হয় এ এল ইউ - এর মাধ্যমে । এর কাজের গতি মানুষের কল্পনার বাইরে । কিন্তু প্রসেসর যদি তার মেমোরি থেকে তথ্য না পায় , তাহলে তার পক্ষে কাজ করা সম্ভব নয় । যেহেতু প্রসেসরের গতি বেশি , তাই সে যদি একই রকম উচ্চগতিসম্পন্ন বৈদ্যুতিন মেমোরি থেকে তথ্য আহরণ করতে পারে , তাহলেই তার পক্ষে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা সম্ভব । কাজেই তাকে র্যামের থেকে তথ্য নিতে হয় । অপরপক্ষে র্যামেরও কয়েকটি অসুবিধা আছে । যদিও র্যামের পক্ষে উচ্চগতিতে তথ্য সরবরাহ করা সম্ভব , তবে র্যামের সঞ্চিত তথ্য কম্পিউটার বন্ধ করলে মুছে যায় । তাছাড়া র্যামের তথ্য ধারণ ক্ষমতাও সীমিত । এক্ষেত্রে হার্ড ডিস্ক অনেক তথ্য চিরন্তন ভাবে ধরে রাখতে পারলেও একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা ছাড়িয়ে দ্রুতগতিতে তথ্য সরবরাহ করতে পারে না । প্রসেসর ও হার্ড ডিস্কের সমন্বয়ে কম্পিউটারে এমন একটি ব্যবস্থা করা হয়েছে , যাতে হার্ড ডিস্কে সঞ্চিত তথ্য প্রয়ােজন অনুযায়ী র্যামে সঞ্চিত হয় , আর প্রসেসর দরকার মতাে র্যামে থেকে তথ্য যোগাড় করতে পারে ।
(iii) প্রাথমিক সংরক্ষণ শাখা ( প্রাইমারি স্টোরেজ ইউনিট ) : কম্পিউটারে যে তথ্য প্রদানকরা হয় , তা জমা থাকে তার স্মৃতি বা মেমােরিতে । কম্পিউটারের স্মৃতিশক্তি বা স্মৃতির ভাণ্ডারে তথ্য ধারণের ক্ষমতা বিপুল । বস্তুত , কম্পিউটারের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে তার স্মৃতিশক্তি বাড়ানাের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে । কম্পিউটার তার স্মৃতিতে নানাবিধ তথ্য শুধু জমিয়েই রাখে না , ব্যবহারকারীর প্রয়ােজন অনুযায়ী তা যােগানও দেয় ।
কম্পিউটারের স্মৃতিকে দু'ভাগে ভাগ করা যায় । ( ১ ) মূল স্মৃতি বা প্রাথমিক পর্যায়ে সংরক্ষিত স্মৃতি ( মেইন মেমােরি বা প্রাইমারি স্টোরেজ ) এবং ( ২ ) অনুবর্তী পর্যায়ে সংরক্ষিত স্মৃতি (সেকেন্ডারি স্টোরেজ ) । মূল স্মৃতি আবার দু'রকমের । ( ক ) শুধুমাত্র পাঠযােগ্য স্মৃতি বা রিড অনলি মেমােরি ( Read Only Memory ) বা সংক্ষেপে রম ( ROM ) এবং ( খ ) অবাধ ব্যবহারযােগ্য স্মৃতি বা র্যানডম আক্সেস মেমােরি ( Random Access Memory ) বা সংক্ষেপে র্যাম ( RAM ) ।
অনুবর্তী পর্যায়ের স্মৃতি : কম্পিউটারের অনুবর্তী পর্যায়ের স্মৃতিতে স্থায়ীভাবে তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায় । অর্থাৎ , এটি তথ্য সংরক্ষণর স্থায়ী মাধ্যম । এক্ষেত্রে কম্পিউটার বন্ধ করে দেওয়া হলেও তথ্য নষ্ট হয় না বা হারিয়ে যায় না । ফলে ভবিষ্যতে প্রয়ােজন হলেই তথ্য ও প্রােগ্রামকে কম্পিউটারের সাহায্যে ব্যবহার করা যায় । তথ্যকে এভাবে সংরক্ষণের জন্য নানা ধরনের উপকরণ আছে , যেগুলিকে বলা হয় সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস । যেমন , ফ্লপি ডিস্ক , হার্ড ডিস্ক , কমপ্যাক্ট ডিস্ক বা সি ডি , ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি ।
আউটপুট ডিভাইস:
ব্যবহারকারীর নির্দেশ মতাে কাজ করার পরে কম্পিউটার যখন তার ফলাফল জানায় , তখন যে যন্ত্রাংশগুলির মাধ্যমে ব্যবহারকারী তা জানতে পারেন , সেগুলিই আউটপুট ডিভাইস । যেমন , মনিটর , প্রিন্টার এবং প্লটার ।
কতগুলি বৈদ্যুতিক যন্ত্রাংশকে একসাথে জুড়ে একটি কম্পিউটার তৈরি করা হয় । এই যন্ত্রাংশগুলিকে এমনভাবে যুক্ত করা হয় , যাতে সেগুলি একসঙ্গে মিলে কোনাে একটি কাজ সম্পন্ন করতে পারে । নিচে কম্পিউটারের মৌলিক কাঠামােকে একটি ছবির সাহায্যে দেখানাে হয়েছে । কম্পিউটারের মাধ্যমে যে সব কাজ করা হয় , সেই সব কাজের ধরন অনুযায়ী এই কাঠামােকে মােটামুটিভাবে তিন ভাগে ভাগ করা যায় । যথা — 1) ইনপুট ডিভাইস , 2) সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট এবং 3) আউটপুট ডিভাইস ।
কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ |
ইনপুট ডিভাইস:
ব্যবহারকারী কম্পিউটারের মধ্যে যে তথ্য প্রদান করতে চান , কম্পিউটার তা গ্রহণ করে । তারপর কম্পিউটার ব্যবহারকারীর নির্দেশ মতাে ঐ তথ্যগুলিকে ব্যবহার করে তার করণীয় কাজ সম্পন্ন করে । যে সকল যন্ত্রাংশের মাধ্যমে একজন ব্যবহারকারী কম্পিউটারে বহির্জগতথেকে তথ্য প্রদান করতে পারেন , সেগুলিকে বলে ইনপুট ডিভাইস । যেমন , কি ( Key ) বাের্ড , মাউস , অপটিকাল ক্যারেকটার রিডার বা ও সি আর , ম্যাগনেটিক ইঙ্ক ক্যারেকটার রিডার বা এম আই সি আর ইত্যাদি ।
সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট:
কম্পিউটারের মস্তিষ্ককে বলা হয় সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট ( CPU বা কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়ণ বিভাগ ) । এটিই মূল কম্পিউটার এর প্রধান অংশগুলি হলাে কন্ট্রোল ইউনিট বা নিয়ন্ত্রণ শাখা , এবং অ্যারিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট বা গণিত ও যুক্তি সংক্রান্ত শাখা । এই CPU ছাড়াও কম্পিউটারে আরও বিভিন্ন অংশ একটি বিশেষ ভাবে প্রস্তুত বাক্সের মধ্যে রাখা থাকে তাকে বলা হয় ক্যাবিনেট । কি বাের্ড এবং মাউস এই ক্যাবিনেট - এর সঙ্গেই তারের মাধ্যমে যুক্ত থাকে । অর্থাৎ , কি বাের্ড বা মাউসের মাধ্যমে যে কাজ করা হয় , তার ফলাফল সি পি ইউ হয়ে কম্পিউটারের পর্দায় আমরা দেখতে পাই । আমরা জানি , কম্পিউটার চলে বিদ্যুতে । ক্যাবিনেট এর সঙ্গেই বিদ্যুৎ সংযােগ যুক্ত থাকে । সি পি ইউ - এ পাওয়ার ( Power ) নামক একটি সুইচ আছে , যেটি টিপে কম্পিউটার চালু করতে হয় ।
আমরা এখন সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট (cpu) এর বিভিন্ন অংশ নিয়ে আলােচনা করব । ( i ) নিয়ন্ত্রণ শাখা ( কন্ট্রোল ইউনিট বা CU) : কম্পিউটার ব্যবস্থায় এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় তথ্যের যােগানকে বজায় রাখে নিয়ন্ত্রণ শাখা বা কন্ট্রোল ইউনিট । বস্তুত , কন্ট্রোল ইউনিট একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন যন্ত্রাংশের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্র বা সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমের ভূমিকা পালন করে । একটি কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশের মধ্যে তথ্যের আদান - প্রদানকে পরিচালনা করে কন্ট্রোল ইউনিট । ( ii ) অ্যারিথমেটিক অ্যান্ড লজিক ইউনিট ( ALU ) : ALUকে কম্পিউটারের গণনা শাখা বলা যেতে পারে । অঙ্ক ও যুক্তি সংক্রান্ত কাজকর্ম করে এ এল ইউ । শুধু সমস্ত রকম গণনার কাজই নয় , সেগুলির তুলনাও করা হয় এ এল ইউ - এর মাধ্যমে । এর কাজের গতি মানুষের কল্পনার বাইরে । কিন্তু প্রসেসর যদি তার মেমোরি থেকে তথ্য না পায় , তাহলে তার পক্ষে কাজ করা সম্ভব নয় । যেহেতু প্রসেসরের গতি বেশি , তাই সে যদি একই রকম উচ্চগতিসম্পন্ন বৈদ্যুতিন মেমোরি থেকে তথ্য আহরণ করতে পারে , তাহলেই তার পক্ষে দক্ষতার সঙ্গে কাজ করা সম্ভব । কাজেই তাকে র্যামের থেকে তথ্য নিতে হয় । অপরপক্ষে র্যামেরও কয়েকটি অসুবিধা আছে । যদিও র্যামের পক্ষে উচ্চগতিতে তথ্য সরবরাহ করা সম্ভব , তবে র্যামের সঞ্চিত তথ্য কম্পিউটার বন্ধ করলে মুছে যায় । তাছাড়া র্যামের তথ্য ধারণ ক্ষমতাও সীমিত । এক্ষেত্রে হার্ড ডিস্ক অনেক তথ্য চিরন্তন ভাবে ধরে রাখতে পারলেও একটি নির্দিষ্ট সীমারেখা ছাড়িয়ে দ্রুতগতিতে তথ্য সরবরাহ করতে পারে না । প্রসেসর ও হার্ড ডিস্কের সমন্বয়ে কম্পিউটারে এমন একটি ব্যবস্থা করা হয়েছে , যাতে হার্ড ডিস্কে সঞ্চিত তথ্য প্রয়ােজন অনুযায়ী র্যামে সঞ্চিত হয় , আর প্রসেসর দরকার মতাে র্যামে থেকে তথ্য যোগাড় করতে পারে ।
(iii) প্রাথমিক সংরক্ষণ শাখা ( প্রাইমারি স্টোরেজ ইউনিট ) : কম্পিউটারে যে তথ্য প্রদানকরা হয় , তা জমা থাকে তার স্মৃতি বা মেমােরিতে । কম্পিউটারের স্মৃতিশক্তি বা স্মৃতির ভাণ্ডারে তথ্য ধারণের ক্ষমতা বিপুল । বস্তুত , কম্পিউটারের প্রযুক্তিগত উন্নয়নে তার স্মৃতিশক্তি বাড়ানাের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে । কম্পিউটার তার স্মৃতিতে নানাবিধ তথ্য শুধু জমিয়েই রাখে না , ব্যবহারকারীর প্রয়ােজন অনুযায়ী তা যােগানও দেয় ।
কম্পিউটারের স্মৃতিকে দু'ভাগে ভাগ করা যায় । ( ১ ) মূল স্মৃতি বা প্রাথমিক পর্যায়ে সংরক্ষিত স্মৃতি ( মেইন মেমােরি বা প্রাইমারি স্টোরেজ ) এবং ( ২ ) অনুবর্তী পর্যায়ে সংরক্ষিত স্মৃতি (সেকেন্ডারি স্টোরেজ ) । মূল স্মৃতি আবার দু'রকমের । ( ক ) শুধুমাত্র পাঠযােগ্য স্মৃতি বা রিড অনলি মেমােরি ( Read Only Memory ) বা সংক্ষেপে রম ( ROM ) এবং ( খ ) অবাধ ব্যবহারযােগ্য স্মৃতি বা র্যানডম আক্সেস মেমােরি ( Random Access Memory ) বা সংক্ষেপে র্যাম ( RAM ) ।
অনুবর্তী পর্যায়ের স্মৃতি : কম্পিউটারের অনুবর্তী পর্যায়ের স্মৃতিতে স্থায়ীভাবে তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা যায় । অর্থাৎ , এটি তথ্য সংরক্ষণর স্থায়ী মাধ্যম । এক্ষেত্রে কম্পিউটার বন্ধ করে দেওয়া হলেও তথ্য নষ্ট হয় না বা হারিয়ে যায় না । ফলে ভবিষ্যতে প্রয়ােজন হলেই তথ্য ও প্রােগ্রামকে কম্পিউটারের সাহায্যে ব্যবহার করা যায় । তথ্যকে এভাবে সংরক্ষণের জন্য নানা ধরনের উপকরণ আছে , যেগুলিকে বলা হয় সেকেন্ডারি স্টোরেজ ডিভাইস । যেমন , ফ্লপি ডিস্ক , হার্ড ডিস্ক , কমপ্যাক্ট ডিস্ক বা সি ডি , ম্যাগনেটিক টেপ ইত্যাদি ।
আউটপুট ডিভাইস:
ব্যবহারকারীর নির্দেশ মতাে কাজ করার পরে কম্পিউটার যখন তার ফলাফল জানায় , তখন যে যন্ত্রাংশগুলির মাধ্যমে ব্যবহারকারী তা জানতে পারেন , সেগুলিই আউটপুট ডিভাইস । যেমন , মনিটর , প্রিন্টার এবং প্লটার ।